১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট কি কি লাগে জানুন

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে | ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট 2024 কত টাকা?
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

ই-পাসপোর্ট করতে হলে কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং পদক্ষেপ প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে

Passport

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আবেদনপত্র ফরম (Application Form): প্রথমে ই-পাসপোর্ট অনলাইনে জমা দিতে হবে। অনলাইনে পাসপোর্ট ফরম পূরণ করা যায় বা নিকটস্থ ই-পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়া যায়।

জন্ম সার্টিফিকেট (Birth Certificate): ই-পাসপোর্ট করতে জন্ম সার্টিফিকেট দরকার হবে।

আবেদন ফি (Application Fee): ই-পাসপোর্ট আবেদন ফি প্রদান করতে হবে, যা অনলাইনে বা নিকটস্থ ই-পাসপোর্ট অফিসে প্রদান করা যায়।

আবেদন স্লিপ (Application Slip): অনলাইনে আবেগ জমা দাওয়ার পর,আবেদন  স্লিপ প্রাপ্ত হবে যা আপনাকে ই-পাসপোর্ট অফিসে নিয়ে যাতে হবে।

ছবি: একটি আবেদন ফরমের সাথে যোগ করতে হবে দুটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি। ছবি নিয়মিত ফোটোগ্রাফির মাধ্যমে তৈরি করতে হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র (National ID): আবেগ ফরমের সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

স্বাক্ষর কার্ড: স্বাক্ষর কার্ডের কপি সংযুক্ত করতে হবে।

মাধ্যমিক বা সমমানের শিক্ষা সনদ (Educational Certificate): প্রয়োজনে ই-পাসপোর্ট অফিস যে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রমাণ করতে বলতে পারে, সেই ক্ষেত্রে মাধ্যমিক বা সমমানের শিক্ষা সনদ প্রদান করতে হতে পারে।

অতিরিক্ত কাগজপত্র:

ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম জমা দেওয়ার সময়ে প্রয়োজনে সর্বচ্চ ১০ বছরের ই-পাসপোর্ট এবং পূর্বের পাসপোর্ট দেখাতে অতিরিক্ত কাগজপত্র সংযোজন করতে হতে পারে। এই ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে:

পূর্ববর্তী পাসপোর্ট (Previous Passport): আবেদন ফরম জমা দেওয়ার সময়ে, পূর্ববর্তী ৫ বছরের মধ্যে কাটিয়ে গিয়েছে তার ই-পাসপোর্টের কপি সংযুক্ত করতে হতে পারে।

ভ্রমণপত্র (Travel Records): কিছু ক্ষেত্রে, বিদেশে যাওয়ারআবেদন ফরম জমা দিতে সময়ে ভ্রমণপত্র সংযোজন করতে হতে পারে।

ওয়ারেন্টি এবং ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট (Guarantee and Income Tax Certificate): কিছু দেশে ই-পাসপোর্ট আবেদনফরম জমা দিতে সময়ে একটি বা একাধিক ওয়ারেন্টি প্রদান করতে হতে পারে এবং ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট প্রদান করতে হতে পারে।

ই-পাসপোর্ট ফি

বাংলাদেশে ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট নিতে হলে আবেগ ফি প্রদান করতে হবে। ই-পাসপোর্ট ফি প্রকাশ্যে পরিবর্তিত হতে সময় সময়ে, তাই আপনার সঠিক ওয়েবসাইট অথবা নিকটস্থ ই-পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার আগে বৃদ্ধি প্রদানের জন্য সঠিক পরিমাণ এবং বর্তমান তথ্য যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ।

 বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভাজিত থাকতে পারে, যেমন:

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৫,৭৫০ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ৮,০৫০ টাকা
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ১০,৩৫০ টাকা

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৮,০৫০ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ১০,৩৫০ টাকা
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ১৩,৮০০ টাকা

বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে (সাধারণ আবেদনকারী) :

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১২৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার

বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে (শ্রমিক ও ছাত্র) :

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৫০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ৭৫ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার

শেষকথা

আজকের আর্টিকেলটি ১০ বছর মেহেদী ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে বিস্তারিত  আলোচনা করেছি।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনারা কোন উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই সকলের মাঝে শেয়ার করে অন্যদেরকেও উপকৃত করবেন, ধন্যবাদ |

About the Author

Hey! I'm Daud, Currently Working in IT Company BD. I always like to learn something new and teach others.

Post a Comment

To avoid SPAM, all comments will be moderated before being displayed.
Don't share any personal or sensitive information.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.